অমর একুশে হলের ছাত্রদের একত্রে খাবারের জন্য প্রতিষ্ঠিত ডাইনিং এর নাম রসনা। এখানে একত্রে ৬০ জন খাবার খেতে পারে। রসনায় দুপুরে ও রাত্রে খাবার পরিবেশন করা হয়।
নির্বাচনের মাধ্যমে বৈধ ছাত্রদের মধ্যে থেকে ৩ সদস্যের ছাত্র প্রতিনিধি দ্বারা রসনা পরিচালিত হয়। রসনায় ১২ জন কর্মচারি কর্মরত আছেন।
অমর একুশে হলের ছাত্রদের খাবারের অন্য স্থান ক্যান্টিন যা রুচিরা নামে পরিচিত। এখানে সকালে, দুপুরে ও রাত্রে খাবার পরিবেশন করা হয়। রুচিরা পরিচালনা করার জন্য টেন্ডারের মাধ্যমে পরিচালক নিয়োগ করা হয়।
অমর একুশে হলের জন্য সমগ্র হল ইন্টারনেট আওতাধীন করা হয়েছে। এছাড়া হলে কম্পিউটার ল্যাবে কম্পিউটার সংখ্যা বৃদ্ধি করা হয়েছে শিক্ষার্থীদের শিক্ষা সংক্রান্ত কাজে সহযোগিতার জন্য।
হলে ছাত্রদের পড়াশুনা করার জন্য একটি পাঠাগার আছে সেখানে ৩ টি কক্ষে ছাত্ররা অধ্যয়ন করতে পারে। এখানে একত্রে প্রায় ৫০ জন অধ্যয়ন করতে পারেন।
হলে ছাত্রদের শিক্ষা সহায়ক ও অন্যান্য সুবিধার জন্য রয়েছে ১টি গ্রন্থাগার বিদ্যমান।
হলে ছাত্রদের পড়াশুনা করার জন্য হল পাঠাগারে একটি বঙ্গবন্ধুর কর্ণার বিদ্যমান।
হলের ছাত্রদের জন্য সার্বক্ষনিক মাথার চুল কাটানো ও দাড়িগোঁফ কামানোর জন্য নির্ধারিত স্থানের নাম খেউরি। একজন নাপিত সার্বক্ষনিক ছাত্রদের সাহায্যে নিয়োজিত থাকেন।
হলের ছাত্রদের কাপড় পরিষ্কারের জন্য নির্ধারিত স্থান লন্ড্রি । একজন ধোপা সার্বক্ষনিক ছাত্রদের সাহায্যে নিয়োজিত থাকেন।
হলের ছাত্রদের নামাজের জন্য রয়েছে একটি মসজিদ।