‘মানবতার সংকট ও রবীন্দ্রনাথ’ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আজ ০৮ মে ২০২২ রবিবার বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৬১তম জন্মবার্ষিকী উদযাপিত হয়েছে। এ উপলক্ষ্যে ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র মিলনায়তনে এক আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন।
অনুষ্ঠানে বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ড. ভীষ্মদেব চৌধুরী মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। রেজিস্ট্রার প্রবীর কুমার সরকার অনুষ্ঠান সঞ্চালন করেন।
উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের অমর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করে বলেন, রবীন্দ্রনাথের রচনার শক্তিশালী উপাদান হলো আধুনিকতা ও সমকালীনতা। তিনি সর্বদা মানবতার জয়গান গেয়েছেন। মানবিক মূল্যবোধে জাগ্রত হয়ে মানবতার সংকট থেকে উত্তরণের পথ দেখিয়েছেন। তাঁর সৃষ্টিশীল কাজ, চিন্তাভাবনা ও দর্শন বর্তমান বিশ্বেও প্রাসঙ্গিক।
উপাচার্য বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানও মানবতার জয়গান গেয়েছিলেন এবং সাধারণ মানুষের মুক্তির কথা বলেছিলেন। পরাধীনতার শৃঙ্খল থেকে বাঙালি জাতিকে তিনি মুক্ত করেছিলেন। বঙ্গবন্ধু এবং বিশ্বকবির আদর্শ অনুসরণ করে উদার,অসাম্প্রদায়িক, মানবিক ও নৈতিক মূল্যবোধ সম্পন্ন মানুষ হিসেবে গড়ে ওঠার জন্য তিনি শিক্ষার্থীদের প্রতি আহ্বান জানান।
মূল প্রবন্ধে অধ্যাপক ড. ভীষ্মদেব চৌধুরী মানবতার বিভিন্ন সংকট ও উত্তরণের উপায় সম্পর্কে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের চিন্তা, ভাবনা ও দর্শন তুলে ধরেন।
আলোচনা পর্ব শেষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সংগীত বিভাগ ও নৃত্যকলা বিভাগের যৌথ উদ্যোগে এক মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশিত হয়।
(মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম)
উপ-পরিচালক
জনসংযোগ দফতর
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
‘মানবতার সংকট ও রবীন্দ্রনাথ’ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আজ ০৮ মে ২০২২ রবিবার বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৬১তম জন্মবার্ষিকী উদযাপিত হয়েছে। এ উপলক্ষ্যে ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র মিলনায়তনে এক আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন। (ছবি: ঢাবি জনসংযোগ)