ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক বলেছেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের সময় বিবিসি বাংলা ঝুঁকি নিয়ে মানুষের কাছে মুক্তিযুদ্ধের খবর পৌঁছে দিয়েছিলো। সংবাদের বস্তুনিষ্ঠতা এবং তথ্যের সত্যনিষ্ঠতার জন্য শ্রোতারা এখনো বিবিসি বাংলা শোনে।’ গতকাল ১৯ অক্টোবর ২০১৬ বুধবার বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে ‘বিবিসি ও বাংলাদেশ’ শীর্ষক অনুষ্ঠানের উদ্বোধনী বক্তব্যে উপাচার্য এসব কথা বলেন। বিবিসি বাংলার ৭৫ বছর পূর্তি উপলক্ষে বিবিসি ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় যৌথভাবে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে ।
উপাচার্য আরও বলেন, সব মানুষই এখন কোনো না কোনো তথ্য মাধ্যমের সাথে জড়িত। এজন্য বর্তমান সমাজকে তথ্য সমাজ বলা হয়। তরুণদেরকে ভবিষ্যতে নেতৃত্ব দিতে তথ্য জগতের সাথে পরিচিত হতে হবে।
বিশ্ববিদ্যালয় গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মফিজুর রহমান-এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এতে বক্তব্য প্রদান করেন গণমাধ্যম গবেষক ও বিশ্লেষক মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর, বিবিসি বাংলার সম্পাদক সাবির মুস্তাফা, ‘নিজেরা করি’-এর সমন্বয়ক খুশি কবির, গবেষক ও সাংবাদিক আফসান চৌধুরীসহ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থীবৃন্দ।
-----------------
পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত)
জনসংযোগ দফতর
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
গতকাল ১৯ অক্টোবর ২০১৬ বুধবার বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে ‘বিবিসি ও বাংলাদেশ’ শীর্ষক অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক। বিবিসি বাংলার ৭৫ বছর পূর্তি উপলক্ষে বিবিসি ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় যৌথভাবে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে । অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিশ্ববিদ্যালয় গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মফিজুর রহমান।