ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক বলেছেন, যে দেশে মঙ্গল শোভাযাত্রা হয় সে দেশের তরুণরা অমঙ্গল করতে পারে না।
বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে প্রতিবছর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদ যে ঐতিহ্যবাহী মঙ্গল শোভাযাত্রার আয়োজন করে আসছে তা স¤প্রতি ইউনেস্কোর ইন্টার গবর্নমেন্টাল কমিটি অব আইসিএইচ কর্তৃক ‘ইনট্যানজিবল কালচারাল হেরিটেজ অব হিউম্যানিটি’ হিসেবে স্বীকৃত ও তালিকাভুক্ত হওয়ায় আজ ২৪ ডিসেম্বর ২০১৬ শনিবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের বকুল তলায় ‘এসো গাহি মঙ্গলের জয়গান’ শীর্ষক এক অনুষ্ঠানে উপাচার্য এ কথা বলেন। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের সচিব বেগম আকতারি মমতাজ, বাংলা একাডেমীর মহাপরিচালক শামসুজ্জামান খান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান প্রমুখ। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন চারুকলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক নিসার হোসেন।
উপাচার্য অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক বক্তৃতার শুরুতেই বিজয়ের মাসে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ মুক্তিযুদ্ধে শহীদ সূর্য-সন্তানদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন। উপাচার্য মঙ্গল শোভাযাত্রার বৈশ্বিক অর্জনে ভূমিকা রাখার জন্য বাংলাদেশ সরকার, সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় এবং ইউনেস্কো কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানান। তিনি বলেন, সংস্কৃতিবোধ মানবতাবোধকে উদ্বুদ্ধ করে। সংস্কৃতি মানুষকে মনুষ্যত্বে পরিশীলিত করে। আজকেও দেশে জঙ্গী আস্তানায় পুলিশ অভিযান চালিয়েছে। ধর্মীয় জঙ্গীবাদ ও সাম্প্রদায়িক শক্তিকে মঙ্গল শোভাযাত্রার অণুপ্রেরণা নিয়ে, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং সাং¯ৃ‹তিক শক্তিকে ধারন করে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য উপাচার্য আহŸান জানান।
উক্ত অনুষ্ঠানে মঙ্গল শোভাযাত্রা আয়োজনের সূচনালগ্নে যারা যুক্ত ছিলেন বিশেষত ১৯৮৬-১৯৮৭ সালের চারুকলা শিক্ষার্থীবৃন্দ এবং মঙ্গল শোভাযাত্রার বৈশ্বিক স্বীকৃতি অর্জনে সহায়তা করায় সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় ও বাংলা একাডেমীকে বিশেষভাবে সংবর্ধিত করা হয়। সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের সচিব, বাংলা একাডেমীর মহাপরিচালক এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে অনুষদের পক্ষ থেকে সম্মাননা ক্রেস্ট তুলে দেয়া হয়। অনুষ্ঠানে সংবর্ধিতদের হাতে শুভেচ্ছা স্মারক তুলে দেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক। উত্তরীয় পরিয়ে দেন বাংলাদেশ চারুশিল্পী সংসদের সভাপতি বরেণ্য শিল্পী মুস্তাফা মনোয়ার এবং চারুকলা অনুষদের অঙ্কন ও চিত্রায়ণ বিভাগের সংখ্যাতিরিক্ত অধ্যাপক রফিকুন নবী।
-------------
পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত)
জনসংযোগ দফতর
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে প্রতিবছর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদ যে ঐতিহ্যবাহী মঙ্গল শোভাযাত্রার আয়োজন করে আসছে তা স¤প্রতি ইউনেস্কোর ইন্টার গবর্নমেন্টাল কমিটি অব আইসিএইচ কর্তৃক ‘ইনট্যানজিবল কালচারাল হেরিটেজ অব হিউম্যানিটি’ হিসেবে স্বীকৃত ও তালিকাভুক্ত হওয়ায় আজ ২৪ ডিসেম্বর ২০১৬ শনিবার দুপুরে চারুকলা অনুষদের বকুল তলায় ‘এসো গাহি মঙ্গলের জয়গান’ শীর্ষক এক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান াতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক। আরও উপস্থিত ছিলেন সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের সচিব আকতারি মমতাজ, বাংলা একাডেমীর মহাপরিচালক শামসুজ্জামান খান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান প্রমুখ। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন চারুকলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক নিসার হোসেন। ছবিতে অতিথিদের সাথে সংবর্ধিতদের দেখা যাচ্ছে। (ছবি : ঢাবি জনসংযোগ)
বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে প্রতিবছর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদ যে ঐতিহ্যবাহী মঙ্গল শোভাযাত্রার আয়োজন করে আসছে তা স¤প্রতি ইউনেস্কোর ইন্টার গবর্নমেন্টাল কমিটি অব আইসিএইচ কর্তৃক ‘ইনট্যানজিবল কালচারাল হেরিটেজ অব হিউম্যানিটি’ হিসেবে স্বীকৃত ও তালিকাভুক্ত হওয়ায় আজ ২৪ ডিসেম্বর ২০১৬ শনিবার দুপুরে চারুকলা অনুষদের বকুল তলায় ‘এসো গাহি মঙ্গলের জয়গান’ শীর্ষক এক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান াতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক। আরও উপস্থিত ছিলেন সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের সচিব আকতারি মমতাজ, বাংলা একাডেমীর মহাপরিচালক শামসুজ্জামান খান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান প্রমুখ। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন চারুকলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক নিসার হোসেন। ছবিতে উপাচার্যকে প্রধান অতিথির বক্তব্য প্রদান করতে দেখা যাচ্ছে। (ছবি : ঢাবি জনসংযোগ)