ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেল সেন্টার হোমিও ইউনিটের ডা. শাহজাহান কামাল আজ ২৬ ডিসেম্বর ২০১৬ ভোরে রাজধানীর একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেছেন। ডা. শাহজাহান কামাল একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবন প্রাঙ্গণে মরহুমের নামাজে জানাজা শেষে রাষ্ট্রীয় সম্মাননা ‘গার্ড অব অনার’ প্রদান করা হয়। এসময় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক, প্রো-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. কামাল উদ্দীন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির নব-নির্বাচিত সভাপতি অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামালসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনিয়র শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
রাষ্ট্রীয় সম্মাননা শেষে উপাচার্য অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক এক শোকবাণীতে বলেন, ডা. শাহজাহান কামাল একজন ডাক্তার হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয় পরিবারের সাথে যুক্ত থেকে নিষ্ঠার সাথে তাঁর পেশাগত দায়িত্ব পালন করে গেছেন। তিনি ছিলেন একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে ডা. শাহজাহান কামাল জাতির একজন শ্রেষ্ঠ সন্তান। বিশ্ববিদ্যালয় পরিবার তাঁকে সম্মানের সাথে সবসময় স্মরণ রাখবে।
উপাচার্য তাঁর বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন এবং তাঁর পরিবারের শোক-সন্তপ্ত সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেন।
ডা. শাহজাহান কামাল ১৯৫৩ সালে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ১৯৮৯ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় চাকুরিতে যোগদান করেন। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী ও দুই মেয়েসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। তাঁকে নিজ গ্রামের বাড়ি বরিশালে দাফনের উদ্দেশ্যে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
------------------
পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত)
জনসংযোগ দফতর
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেল সেন্টার হোমিও ইউনিটের ডা. শাহজাহান কামাল আজ ২৬ ডিসেম্বর ২০১৬ ভোরে রাজধানীর একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেছেন। ডা. শাহজাহান কামাল একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবন প্রাঙ্গণে মরহুমের নামাজে জানাজা শেষে রাষ্ট্রীয় সম্মাননা ‘গার্ড অব অনার’ প্রদান করা হয়। এসময় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক, প্রো-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. কামাল উদ্দীন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির নব-নির্বাচিত সভাপতি অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামালসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনিয়র শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। (ছবি : ঢাবি জনসংযোগ)