মহান একুশে ফেব্রুয়ারি শহিদ দিবস এবং আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ভাষাবিজ্ঞান বিভাগের উদ্যোগে ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ বুধবার বিশ্ববিদ্যালয় আর. সি. মজুমদার আর্টস মিলনায়তনে “সর্বস্তরে বাংলা ভাষার প্রয়োগ” শীর্ষক এক জাতীয় সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে। 

জাতীয় অধ্যাপক ড. রফিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সামাদ। বিশেষ অতিথি ছিলেন কলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. আবু মো. দেলোয়ার হোসেন এবং প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উচ্চতর মানববিদ্যা গবেষণা কেন্দ্রের সভাপতি ও  ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক ড. সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম। 

প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সামাদ বলেন, বর্তমানে শিক্ষার্থীদের মাঝে পাঠ ও শোনার অভ্যাস কমে যাচ্ছে। নবীন লেখকদের মধ্যে অনেকেরই ভাষা জ্ঞান নেই। আমাদের অনেক ভাষাবিদ ও শিক্ষক রয়েছেন। নতুন প্রজন্মের লেখকদের সেসকল জ্ঞানীদের কাছে যাওয়ার চর্চাটিও বর্তমানে কমে যাচ্ছে। সামাজিক গণমাধ্যম ব্যবহার শিক্ষার্থীদের চিন্তন প্রক্রিয়াকে ব্যাহত করছে। একমাত্র শিক্ষার মাধ্যমেই ভাষা উন্নত করা সম্ভব।   

সেমিনারের প্রধান বক্তা অধ্যাপক ড. সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম বলেন, যে জাতি মাতৃভাষায় যত বেশি দক্ষ, সে জাতি আরও দশটি ভাষায় দক্ষ হতে পারবে। সর্বস্তরে বাংলা ভাষার প্রচলন করতে হলে সর্বজনীন সাক্ষরতা, গণশিক্ষার প্রসার, ভাষাগত দক্ষতা ও কুশলতা তৈরি এবং শিক্ষানীতি বাস্তবায়ন করতে হবে। 
                    ------------------- 

পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত)
জনসংযোগ দফতর
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

মহান একুশে ফেব্রুয়ারি শহিদ দিবস এবং আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ভাষাবিজ্ঞান বিভাগের উদ্যোগে  ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ বুধবার বিশ্ববিদ্যালয় আর. সি. মজুমদার আর্টস মিলনায়তনে “সর্বস্তরে বাংলা ভাষার প্রয়োগ” শীর্ষক এক জাতীয় সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে। জাতীয় অধ্যাপক ড. রফিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সামাদ। বিশেষ অতিথি ছিলেন কলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. আবু মো. দেলোয়ার হোসেন এবং প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উচ্চতর মানববিদ্যা গবেষণা কেন্দ্রের সভাপতি ও  ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক ড. সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম। (ছবি: ঢাবি জনসংযোগ)